মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের কথাতেই তা স্পষ্ট। তিনি বলেন, 'পিয়ংইয়ং (উত্তর কোরিয়ার রাজধানী) নিয়ে ধৈর্যের সীমা পেরিয়ে গিয়েছে।'
গত দু'দশক ধরে সিরিয়া ও আফগানিস্তানে শান্তি ফেরানোর নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে স্ট্র্যাটেজি নিয়েছে,
সেই একই স্ট্র্যাটেজি উত্তর কোরিয়ার ক্ষেত্রে নিতে চাইছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্র্যাটেজি রুখতে আগেভাগেই কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে চিন ও রাশিয়া।
ফলে কোরিয়ান পেনিনসুলায় তৈরি হয়েছে যুদ্ধের আবহ।
সম্প্রতি উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উনের লাগাতার অস্ত্র পরীক্ষা ও সামরিক গতিবিধির উপর নজরদারি চালাতে কোরিযান পেনিনসুলায় ১০০টি যুদ্ধবিমান-সহ USS কার্ল ভিনসন এয়ারক্রাফ্ট ক্যারিয়ার, ডেস্ট্রয়ার, একটি ক্রুজার ও একটি সাবমেরিন পাঠিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। জাপানের সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপের পরই নড়েচড়ে বসে চিন ও রাশিয়া। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গতিবিধির উপর নজর রাখতে কোরিয়ান পেনিনসুলায় চর বৃত্তি শুরু করে দিয়েছে চিন ও রাশিয়াও
উত্তর কোরিয়ার গতিবিধির উপর নজর রাখতে কোরিয়ান পেনিনসুলায় একাধিক 'চর' যুদ্ধ জাহাজ পাঠিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার ট্রাম্পের গতিবিধিতে নজর রাখতে আবার ইন্টেলিজেন্স গ্যাদারিং ভেহিক্যালস বা চর জাহাজ পাঠালো চিন ও রাশিয়া।